Baul Spirit – আনুনাকি এবং ড্রেকো কনট্রোল + Anunnaki and Draco Control on Earth (in Bengali) + মগ্ন চৈতন্যে শিস – নীল আকাশ (PDF)

 আনুনাকি এবং ড্রেকো কনট্রোল (gif MakeAGif)

 আনুনাকি এবং ড্রেকো কনট্রোল (gif Gfycat)

 আনুনাকি এবং ড্রেকো কনট্রোল (foto Pinterest)

Anunnaki and Draco Control on Earth (in Bengali)

 আনুনাকি এবং ড্রেকো কনট্রোল

গত কয়েক সপ্তাহ যাবত লিও জাগামির ‘ইনভিজিবল মাস্টার’ বইটা পড়ছিলাম যেখানে ইসলাম ধর্মের ইনভিজিবল মাস্টার খিজিরের কথা বলা হয়েছে। কুট হুমি, সেইন্ট জার্মেইন, আল মরিয়া, সানাত কুমারা, কাগ্লিওস্ত্রো, প্রমুখ ব্যক্তিদেরকে অ্যাসেন্ডেড মাস্টার বলা হয় যারা মানবতা পক্ষে কাজ করে নাকি বিপক্ষে সেটা বোঝা বেশ কঠিন। যেমন ব্লাভাটস্কির অ্যাসেন্ডেড মাস্টাররা এক আরিয়ান রেইসের কথা চ্যানেল করার পরেই নাৎসিরা নিজেদেরকে সেই সুপিরিয়র সেইভিওয়র রেস হিসাবে দাবী করে ইহুদীদেরকে হত্যা করা শুরু করল। আজকের দিনে আমরা জানি যে ইহুদীরা সবকিছুর মালিক। রথচাইল্ড রকাফেলাররা আমাদেরকে স্লেভ বানিয়ে রেখেছে। তাহলে হিটলারের ভুলটা কোথায় ছিল? আবার এদিকে পুটিন ইউক্রেনে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে নিও-নাৎসি ৪র্থ রাইখের বিরুদ্ধে যারা নেটোর দলের লোক। আমেরিকাকে আজকে কনট্রোল করছে ব্ল্যাক সান নাৎসিরা। তাহলে জায়োনিস্ট, নাৎসি, আর আশকেনাজির মধ্যে কে কার বন্ধু আর কে কার শত্রু এই ব্যাপারগুলা বুঝে উঠতে পারা খুবই জটিল।

৩৩ ডিগ্রি ফ্রিমেসন এবং নস্টিক ইলুমিনাতি হুইসেলব্লোয়ার লিও জাগামির বই পড়ে ইলুমিনাতি, ফ্রিমেসনরি, ব্ল্যাক ম্যাজিক, ইত্যাদি সম্পর্কে বেশ জ্ঞান অর্জন হচ্ছিল কিন্তু তা সত্ত্বেও কোথায় জানি একটা খচ খচ হচ্ছিল যে আমি কেন জানি আমার উদ্দেশ্য থেকে সরে যাচ্ছি। বিশাল তথ্যের ভান্ডারে পড়ে গিয়ে খেই হারিয়ে এদিক ওদিক চলে যাচ্ছি। এই বিষয়ে একটা এপিফানি হল গতকাল রাতে এলিজাবেথ এপ্রিলের রেপ্টিলিয়ান বিষয়ক একটা ভিডিও দেখে। ওখানে এপ্রিল আমাদের বেসিক সিচুয়েশনটা খুব সহজ করে দিয়েছে এবং সেটা হল এরকমঃ

প্রায় ১০/১১ হাজার বছর আগে অ্যাটলান্টিস সভ্যতা ধংস হয়ে যাওয়ার পরের সভ্যতা ছিল মিশরীয় সভ্যতা। সেখানে মূলত ২টা স্পিশি মানবতাকে স্লেভ করে রেখেছিল যাদের নাম আনুনাকি এবং ড্রেকো। আনুনাকিরা ছিল ২৫ ফুট উঁচু দৈত্যাকার হিউম্যানয়েড যারা ছিল ড্রেকোদের বস। ড্রেকোদের হাইট ছিল ১০ থেকে ২৫ ফুট যারা আনুনাকিদের মিলিটারি বা গার্ড হিসাবে ৫ ফুট লম্বা মানবতাকে স্লেভ হিসাবে চরাত খুবই রুক্ষভাবে। এই পর্যায়ে সেখানে গ্যালাক্টিক ফেডারেশনের আবির্ভাব ঘটে যারা এদেরকে পৃথিবী থেকে এদের ব্যবসা গুটিয়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। এর ফলে আনুনাকিরা উৎসাহের সাথে চলে যায় কারণ পৃথিবী থেকে এদের যা লাভ করার ছিল সেটা এরা অলরেডি করে ফেলেছিল। কিন্তু বেঁকে বসে ড্রেকোরা। তারা পৃথিবী ছাড়তে নারাজ হয় কারণ তারা পৃথিবীতে এসেছে অনেক মিলিয়ন বছর আগে যখন এখানে কোন মানুষ বা কেউই ছিলনা। সেই হিসাবে ড্রেকোরা নিজেদেরকে পৃথিবীর মালিক ভাবে বিধায় তারা পৃথিবী ছাড়তে নারাজ হয়।

তখন ড্রেকো এবং গ্যালাক্টিক ফেডারেশনের মধ্যে একটা ট্রীটি হয় যে তারা পৃথিবীতে থাকতে পারবে এক শর্তে যে তারা আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যাবে এবং পৃথিবীর মানুষকে তাদের অস্তিত্ব জানতে দিতে বা তাদের চেহারা দেখাতে পারবে না। এই পর্যায়ে কিছু ড্রেকো পৃথিবী ছেড়ে চলে যায় এবং বাদবাকিরা আন্ডারগ্রাউন্ডে বসবাস করতে শুরু করে।

আপনাদের জানা থাকা দরকার যে মাল্টিভার্সে বিভিন্ন প্রজাতির ড্রেকো বা রেপ্টিলিয়ান আছে যাদের সবাই নেগেটিভ বা রিগ্রেসিভ নয়। কিন্তু পৃথিবীর আন্ডারগ্রাউন্ডে যারা থাকে তারা মানবতাকে এখনও তাদের স্লেভ মনে করে এবং এরা গ্যালাক্টিক ফেডারেশনের ট্রীটিকে বাইপাস করার বহু রকমের লুপ হোল বের করেছে যার মাধ্যমে এরা এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর মানুষকে স্লেভ হিসাবে এবং খাদ্য হিসাবে ব্যবহার করে যাচ্ছে।

তো আমার এপিফানিটা ছিল এখানেই যে আসলে লিও সম্ভবত একজন রেপ্টিলিয়ান সউল যে ইলুমিনাতি এবং ফ্রিমেসনরির হুইসলব্লোইং করছে ঠিকই, কিন্তু তার মাধ্যমে সে আসলে একটা মগজ ধোলাই দিচ্ছে যে পৃথিবীর মানুষকে আসলে যে রেপ্টিলিয়ানরা কনট্রোল করে সেটা ভুলে গিয়ে যাতে মানুষ ওই অকাল্ট ব্ল্যাক ম্যাজিকের রাজ্যে হারিয়ে যায়। ওর তথ্যগুলা সবই সত্য বটে, কিন্তু সেটা দিয়ে সে আসল বড় সত্যকে চাপা দিয়ে দিচ্ছে যে ইলুমিনাতি, ফ্রিমেসনরি, ব্ল্যাক ম্যাজিক, ইত্যাদি আসলে যে সিক্রেট মাস্টারের অপারেশনের অংশ তারা হল আন্ডারগ্রাউন্ডে লুকিয়ে থাকা ড্রেকো রেপ্টিলিয়ানস। মূল সত্যটা বাদে সব কথাই সে বলছে।

লিওর ইনভিজিবল মাস্টার বইতে ‘রেপ্টিলিয়ান’ শব্দটা আছে ৩৬ বার। আমার ইন্টুইশন ভেরিফাই করার জন্য প্রতিটা রেফারেন্স একটু ঘেঁটে দেখলাম। এক্স্যাক্টলি যা ভেবেছিলাম তাইই। লিও বারবার বুঝাচ্ছে যে মানুষ না বুঝে যাদেরকে রেপ্টিলিয়ান মনে করে তারা আসলে জ্বিন। আমিও ইনফ্লুয়েন্সড হয়ে এই মর্মে ওয়াজ করে যাচ্ছিলাম ফেসবুকে এবং খুব ভাল ফিডব্যাক পাচ্ছিলাম। সবাই খুব খাচ্ছিল ব্যাপারটা। আর ঠিক এভাবেই আমরা ডিরেইলড হয়ে পড়ি।

আমাদের যে আঁতেলরা আছে যারা অনেক অনেক পড়াশুনা করেছে, এরা কেউই কিন্তু আমাদের রেপ্টিলিয়ান ডিসক্লোজার মানতে পারেনা। এর কারণ হল ওই পড়াশোনা। ওইটার ভিত্তিতে এদের একটা বিলিফ সিস্টেম তৈরি হয়ে গেছে। সেখান থেকে এরা আর কিছুতেই বের হতে পারেনা।

লিওর বইতে গ্যালাক্টিক ফেডারেশনের কোন মেনশন নাই, যদিও ‘গ্যালাক্টিক কনফেডারেসি’ কথাটার উল্লেখ আছে ১ বার তাও সায়েন্টোলজির কনটেক্সটে। লিসা রেনে, পল মহসিন, ও আশায়ানা ডীন গ্যালাক্টিক ফেডারেশনকে নেগেটিভ হিসাবে প্রচার করে। এই বিষয়ে সবচেয়ে বেশি তথ্য পাওয়া যায় আশায়ানার ‘ভয়েজার সিরিজে’। কিন্তু ভয়েজার সিরিজের তথ্য ২০১০ সাল পর্যন্ত। আজকে গ্যালাক্টিক ফেডারেশনের পজিশন কি সেই বিষয়ে কোন তথ্য নাই। এদের ফলোয়াররা তাই অ্যাসিউম করে নেয় যে গ্যালাক্টিক ফেডারেশন নেগেটিভ।

কিন্তু এলিজাবেথ এপ্রিল তা বলেনা। সে গ্যালাক্টিক ফেডারেশনের সাথে কমিউনিকেট করে। তার মতে এরা আমাদেরকে ড্রেকোদের হাত থেকে মুক্ত হতে সাহায্য করছে। আমি ওর সাথে একমত।

মূলত আমাদের সিচুয়েশনটা এই রকম যে বাংলাদেশে র-আম্লিক যে ফ্যাশিস্ট রাজত্ব চালাচ্ছে, সেটা যে প্রক্রিয়ায় চালানো হচ্ছে এক্স্যাক্টলি সেটাই হল রেপ্টিলিয়ান সিস্টেম। র-আম্লিক গোপনে বিভিন্ন অপারেশনের মাধ্যমে দেশ থেকে ধাপে ধাপে তাদের অপোজিশনকে কচুকাটা করেছে। জিয়া হত্যা, বিডিয়ার ম্যাসাকার, ১/১১, ফক্রু মাইনুর আগমন, তারপর কোলে তুলে হাছিনাকে গদিতে বসানো, এই পুরা নাটকটাই স্টেপ বাই স্টেপ রেপ্টিলিয়ানদের সাজানো। এরপরে ভোট ডাকাতি করে বারবার হাছিনাকে গদিতে বসিয়ে রাখা এই পুরা বিষয়টাই রেপ্টিলিয়ানদের এজেন্ডা যে কারণে হাছিনাকে ব্রিটিশ কুইন, ভ্যাটিকান, ইত্যাদি রেপ্টিলিয়ান বিগ বসদের পদধুলি নিতে দেখা গেছে।

মুজিব বা জয়ের হাইট দেখলে বুঝবেন যে তারা রেপ্টিলিয়ান। যেকোনো কর্পোরেট অফিসে যান দেখবেন যে ৬ ফুটের উপরে লম্বা এক লোক সেখানে বিগ বস। প্রতিটা দেশের পিএম বা প্রেসিডেন্ট তালগাছের মত লম্বা। এর মধ্যে এক্সেপশন খুব কম। এর কারণ কি? এর কারণ হল এটা ইন্টিমিডেশন এবং মাইন্ড কন্ট্রোলে খুবই কাজে দেয়। রেপ্টিলিয়ান জাস্টিন ট্রুডোকে দেখলে সারা পৃথিবীর মেয়েদের অর্গাজম হয়ে যায়, অথচ ব্যাটা কত বড় ফ্যাশিস্ট রেপ্টিলিয়ান তার প্রমান পাওয়া গেছে  ক্যানেডিয়ান ট্রাকারদের ‘ফ্রিডম কনভয়’ মুভমেন্টে। ফেইক প্যান্ডেমিকের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিল ওরা।

হলিউডে স্যান্ড্রা বুলকের মত বহু নায়িকা আছে যারা আসলে ছেলে। আর অনেক নায়ক আছে যারা আসলে মেয়ে। রেপ্টিলিয়ানরা খুব ছোটবেলা থেকে ইলুমিনাতি ব্লাডলাইনের ছেলেমেয়েদেরকে টর্চার করতে থাকে। হরমোন এবং অন্যান্য পদ্ধতিতে জেন্ডার বদলে ট্র্যান্সজেন্ডার বানিয়ে দেয়া এদের একটা পার্ভার্টেড গেম। রেপ্টিলিয়ানরা অ্যান্ড্রোজেনাস হয় বিধায় এরা মানবতার জেন্ডার নিয়ে বিভিন্ন শয়তানি করতে থাকে। এলজিবিটি, ফেমিনিজম, বা আজকের দিনে অ্যান্টিফা, বিএলএম, ইত্যাদি হল রেপ্টিলিয়ানদের ফাকারি।

ব্যাংকিং, বিগ ফার্মা, বিগ গোবরমেন, ডাব্লু এইচ ও, ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরাম, বিল গেইটস, ফাউচি, ক্লাউস শোয়াব, বাইডেন, ক্লিন্টন, বুশ, ওবামা, এরা সবাই রেপ্টিলিয়ান কনট্রোল সিস্টেমের অংশ। সোশ্যাল মিডিয়া, বিগ টেক, গুগল, মাইক্রোসফট, অ্যাপল, সিসকো, এরা সবাই একই কন্ট্রোল মেকানিজমের অংশ।

যারা রেপ্টিলিয়ান মাইন্ড কন্ট্রোলের ইনফ্লুয়েন্সের ভিতরে আটকে আছে এরা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, কিউ আনান, গ্যালাক্টিক ফেডারেশন, হোয়াইট হ্যাট, নেসারা জেসারা, কোয়ান্টাম ফিনানশিয়াল সিস্টেম, মেড বেড, এমার্জেন্সি ব্রডকাস্ট সিস্টেম, আন্ডারগ্রাউন্ড চাইল্ড ট্রাফিকিং, আমেরিকার ইলেকশন ফ্রড, ফেইক প্যান্ডেমিক, ইত্যাদি নিয়ে কোন কথা বলেনা। রেপ্টিলিয়ানরা অল্ট মিডিয়াকে টার্গেট করেছে অনেক আগেই। এখানে ফলস প্রফেট এবং ফলস ট্রুথার দিয়ে ভরা।

লিওর কথাই ধরুন। কত স্মুদলি সে ড্রেকো এবং আনুনাকি হিস্টোরিটাকে বাইপাস করে গেছে। কিভাবে স্মুদ টকিং করে সে আসল ইস্যু থেকে ইভেন আমার মাইন্ডকেও সরাতে পেরেছে যদিও টেম্পোরারিলি।

পুটিন, ট্রাম্প, নর্থ কোরিয়ার শি, মোদি, সৌদির সালমান, ইলন মাস্ক, প্রমুখকে হোয়াইট হ্যাট মনে করা হচ্ছে কারণ হোয়াইট হ্যাটদের অপারেশন গ্লোবালি চলছে। এই মুভমেন্ট আপনারা যত বুঝতে পারবেন তত বেশি এমপাওয়ারড হবেন। বাংলাদেশে র‍্যাব এবং পুলিশ চিফের উপরে স্যাংশন দিয়েছে কারা? অবশ্যই হোয়াইট হ্যাটরা। দুর্নীতি করে জেলে গেছে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ৪ জন বোর্ড মেম্বার। এমনও হতে পারে যে এদের রয়ের সাথে ডিলিংসে বনিবনা হয়নি, আবার সেটা নাও হতে পারে।

পৃথিবীর মানুষ বুঝতে শুরু করেছে যে যারা তাদের দেশ চালায় তারাই সবচেয়ে বড় ক্রিমিনাল। কিন্তু এর পিছনে আসল রহস্য হল ড্রেকো রেপ্টিলিয়ান ইনফিল্ট্রেশন। এটা যত ভাল বুঝতে পারব আমরা, তত দ্রুত আমাদের মুক্তি ছিনিয়ে আনতে পারব, এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই

Baul Spirit, Friday, May 27, 2022

https://neobaul.blogspot.com/2022/05/anunaki-and-draco-control-on-earth-blog.html

মগ্ন চৈতন্যে শিস – নীল আকাশ (PDF)

PDF
মগ্ন চৈতন্যে শিস – নীল আকাশ

Meer informatie
https://robscholtemuseum.nl/?s=Baul+Spirit
https://robscholtemuseum.nl/?s=Bengali
https://robscholtemuseum.nl/?s=Anunnaki
https://robscholtemuseum.nl/?s=Anunnaki+Control
https://robscholtemuseum.nl/?s=Anunnaki+Control+on+Earth
https://robscholtemuseum.nl/?s=Draco
https://robscholtemuseum.nl/?s=Draco+Control
https://robscholtemuseum.nl/?s=Draco+Control+on+Earth

https://beforeitsnews.com/international/2022/05/baul-spirit-%e0%a6%86%e0%a6%a8%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%bf-%e0%a6%8f%e0%a6%ac%e0%a6%82-%e0%a6%a1%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%8b-%e0%a6%95%e0%a6%a8%e0%a6%9f-2509261.html

Plaats een reactie

Uw e-mailadres wordt niet gepubliceerd.


*


CAPTCHA ImageChange Image